Thursday, September 17, 2015

topics of depression and suicide


Hope For The Day’s vision is to bring communities together in order to shed light on the unfortunate topics of depression and suicide. We wish to share the deeply personal connection creativity can have in fostering an environment of positive change to the suffering. We view art and music as a highway to the heart; two things that have allowed humanity to express our emotions for milennia. We wish to reduce suicide rates while inspiring and empowering those who need help, to get help

Wednesday, September 16, 2015

সাবরিনা পড়শী

সাবরিনা পড়শী : একজন বাংলাদেশী সংগীতশিল্পী। ২০০৮ সালে, চ্যানেল আইয়ের "ক্ষুদে গানরাজ"-এ ২য় রানার আপ হওয়ার হন তিনি।[১]তিনি পপ ও আধুনিক ধারায় গান করেন। পড়শীর প্রথম রেকর্ডিং ছিল ২০০৯ সালে একটি সিনেমার জন্য। ২০০৭ সালে, তিনি "কমল কুঁড়ি" নামে একটি গানের প্রতিযোগিতায় অংশ গ্রহণ করেন এবং "দেশের গান" বিভাগে বিজয়ী হন।
সাবরিনা পড়শী
প্রাথমিক তথ্যাদি
স্থানীয় নামপড়শী
জন্ম নামসাবরিনা এহসান পড়শী
জন্মজুলাই ৩০, ১৯৯৬ (বয়স ১৯)
ঢাকা, বাংলাদেশ
পেশাগায়িকা
কার্যকাল২০০৮-বর্তমান

জন্ম ও শিক্ষাজীবন

পড়শী ১৯৯৬ সালের ৩০ জুলাই ঢাকায় জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর বাবা প্রকৌশলী এহসান-উর-রশিদ এবং মা জুলিয়া হাসান গৃহিনী। তাঁর একমাত্র ভাইয়ের নাম সিয়াত এহসান স্বাক্ষর। তিনি অক্সফোর্ড ফাউন্ডেশন স্কুল, ভিকারুননিসা নূন স্কুল এবং ক্যাম্ব্রিয়ান স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে মাধ্যমিক পড়াশোনা করেন। বর্তমানে ক্যাম্ব্রিয়ান কলেজে উচ্চমাধ্যমিকে অধ্যয়নরত।

সংগীতজীবন

ছোট বেলা থেকে নাচের প্রতি আগ্রহী হয়ে নাচ শেখেন পড়শী। পরবর্তীতে ক্লাসিক্যাল সংগীত শেখা শুরু করেন। ২০০৭ সালে সরকারি ভাবে আয়োজিত কমল কুড়ি নামক সংগীত প্রতিযোগিতায় দেশের গান ক্যাটাগরিতে বিজয়ী হন তিনি। ২০০৮ সালে চ্যানেল আইয়ের "ক্ষুদে গানরাজ" নামক গানের প্রতিযোগিতায় ২য় রানার আপ হন তিনি।

২০০৮-২০১০

২০০৮ সালে "ক্ষুদে গানরাজ"-এ ২য় রানার আপ হওয়ার মাধ্যমে মূলত সঙ্গীত কর্মজীবন শুরু করেন। ২০০৯ সালে তিনি তার একক অ্যালবাম "পড়শী" এর কাজ শুরু করেন। তিনি ৫ সঙ্গীত পরিচালক সঙ্গে অ্যালবাম তৈরির কাজ করেন। অ্যালবামটি ২০১০-এর ঈদ উল ফিতরে মুক্তি পায়।

২০১১-২০১২

প্রথম অ্যালবাম পর তিনি ২০১১ থেকে প্লেব্যাক গায়িকা হিসেবে কাজ করতে শুরু করেন। ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১২ তারিখে তার দ্বিতীয় একক অ্যালবাম "পড়শী ২" মুক্তি পায়। ২০১২ সালে পড়শী "বর্ণমালা" নামে একটি ব্যান্ড দল গঠন করেন।

২০১৩-বর্তমান

২০১৩ সালের ঈদুল ফিতরে তার তৃতীয় একক অ্যালবাম "পড়শী ৩" মুক্তি পায়। এই অ্যালবামের "জনম জনম", 'হৃদয় আমার', 'লাভ স্টেশন" শীরোনামের গানগুলি বেশ জনপ্রিয়তা পায়।

পড়শী ও বর্ণমালা

২০১২ সালে তিনি 'বর্ণমালা' নামে একটি ব্যান্ড দল গড়ে তোলেন। বর্তমানে এ ব্যান্ড দলের সদস্যরা হলেন: পড়শী (ভোকাল), নাদিম আহমেদ, কাইয়ুম (ভোকাল ও কী-বোর্ড), মিঠু (প্যাড এন্ড ড্রামস), টিপু (লীড গীটার), অনির্বান, রিন্টু (বেস গীটার) ও ব্যান্ড ম্যানেজার হিসেবে আছেন তার ভাই স্বাক্ষর আহসান।

পুরস্কার ও সম্মাননা


বছরক্যাটাগরিপুরস্কারের নামফলাফল
২০০৯সেরা কন্ঠশিল্পী (নারী)সুইট ড্রিমস কালচারাল অ্যাওয়ার্ডবিজয়ী
২০১০সেরা কন্ঠশিল্পী (নারী)মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কার
যুগান্তর পারফরমেন্স অ্যাওয়ার্ড
মনোনীত
২০১১সেরা কন্ঠশিল্পী (নারী)মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কার
কালচারাল জার্নালিস্ট ফেডারেশন অব বাংলাদেশ
মনোনীত
২০১২সেরা কন্ঠশিল্পী (নারী)মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কার
কালচারাল জার্নালিস্ট ফেডারেশন অব বাংলাদেশ
মিডিয়া জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েমন অব বাংলাদেশ
বিজয়ী
২০১৩সেরা কন্ঠশিল্পী (নারী)বাংলাদেশ বিনোদন সাংবাদিক সমিতিবিজয়ী

সাবাস বাংলাদেশ

                       

বাংলাদেশ বাংলাদেশ বাংলাদেশ
বেশ বেশ বেশ সাবাস বাংলাদেশ
যাও এগিয়ে আমার বাংলাদেশ ।।
তাক ধিনা ধিন ধিন ধিন ধা
তার পরে লড়ে যা
হয় হবে নিশ্চিত
দুঃখ ভুলে যা
বেশ বেশ বেশ সাবাশ বাংলাদেশ
যাও এগিয়ে আমার বাংলাদেশ ।।
বাংলা মায়ের দামাল ছেলে
খেলবে আজ ছয় আর চারে
জয়ের নেশায় হেসে খেলে
ভাঙ্গবে উইকেট বারে বারে
বেশ বেশ বেশ সাবাস বাংলাদেশ
যাও এগিয়ে আমার বাংলাদেশ ।।
বেশ বেশ বেশ সাবাস বাংলাদেশ
যাও এগিয়ে আমার বাংলাদেশ ।।
বাংলাদেশ বাংলাদেশ বাংলাদেশ

আসিফ আকবর

আসিফ আকবর (ইংরেজি : Asif Akbar) বাংলাদেশের একজন জনপ্রিয় পপ-ধাঁচের সঙ্গীত শিল্পী। তিনি তার সুরেলা কন্ঠের জন্য দেশ বিদেশে বিশেষভাবে সুপরিচিত। তিনি ২০০১ সালে প্রকাশিত তার প্রথম সঙ্গীত এ্যালবাম 'ও প্রিয়া তুমি কোথায়'-এর মাধ্যমে ব্যাপক পরিচিতি ও জনপ্রিয়তা লাভ করেন। চলচ্চিত্রে তার গাওয়া প্রথম গান 'আমারই ভাগ্যে তোমারই নাম' (চলচ্চিত্র: রাজা নাম্বার ওয়ান, মুক্তি প্রাপ্ত: ১৯৯৭ সাল)।


জন্মআসিফ আকবর
মার্চ ২৫, ১৯৭২ (বয়স ৪৩)
কুমিল্লা
জাতীয়তাবাংলাদেশী
পেশাসঙ্গীত শিল্পী
কার্যকাল২০০১–বর্তমান
যে জন্য পরিচিতসঙ্গীত শিল্পী
ধর্মইসলাম
দম্পতিসালমা আসিফ মিতু
পিতা-মাতাআলী আকবর
রোকেয়া আকবর
পুরস্কারজাতীয় চলচিত্র পুরষ্কার (২ বার)
মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কার (৬ বার)

জীবনী

আসিফ বাংলাদেশের কুমিল্লা জেলায় ১৯৭২ সালের ২৫ মার্চ জন্মগ্রহণ করেন। পাঁচ ভাই ও দুই বোনের মধ্যে তিনি ষষ্ঠ। তিনি সালমা আসিফ মিতুকে বিবাহ করেন। তাদের রণ এবং রুদ্র নামে দুটি সন্তান রয়েছে। ৯২ সালে বিয়ের সময় তাঁর বয়স ছিলো উনিশ বছর তিন মাস,কাজী সাহেব দেখিয়েছিলেন ২৫ বছর। বড় তিন ভাইকে টপকে বিয়ে করে ফেলেছিলেন। পড়তেন অনার্স ফার্ষ্ট ইয়ার ভিষ্টোরিয়া কলেজের রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগে। খুব একটা ইনকাম না থাকলেও বাবার হোটেলে খারাপ ছিলেন না। তাইরে নাইরে করতে করতে সময় পার হত, ৯৬ সালে রণ (তাঁর বড় ছেলে) এর জন্ম। তারপর একটু সিরিয়াস হলেন আয় রোজগারের ব্যাপারে। তাঁর বউ করতেন শিক্ষকতা । তাঁর আব্বা আম্মা ফুল সার্পোট দিয়েছিলেন। সেশন জটের খপ্পরে পড়ে ৯৭ সালে অনার্স ফাইনাল দিলেন। এর মধ্যে আবার “ ফিকল বয়েজ” নামে একটি ব্যান্ড করলেন। মোটামুটি প্রশংসা ছিলো তাদের। অনার্স ফাইনাল দেয়ার পরপরই তাঁর বন্ধু গীটারীষ্ট জুয়েল ঢাকা চলে এলো ক্যারিয়ার গড়তে। তাকে দেখতে তিনিও চলে এলেন এপ্রিলে। একদিনের জায়গায় থেকে গেলেন পনেরো দিন। ৯৩,৯৪,৯৫ সালে বারোয়ারী ব্যবসা করে কোন রকমে সারভাইভ করেছিলেন। বাসা থেকে চল্লিশ হাজার টাকার একটা ফান্ড দেয়া হয়েছিল। ঐ টাকা নাড়া চাড়া করতে করতেই ২০০০ সাল পর্যন্ত টিকে ছিলেন। ঢাকায় সংগ্রামরত উজ্জল সিনহা, কুমার এন্থনী ভুলু’দা, জুয়েল এবং তিনি একটা বাসা ভাড়া নিলেন রামপুরা ওয়াপদা রোডে। ১১৮/১ বাসাটিতে তারা মেস সিষ্টেমে থাকতেন। সিনিয়র গীটারিষ্ট পিন্টু ভাই আশ্বাস দিলেন তাঁকে দিয়ে গান বাজনা হবে। উনাকে বললেন, "দেখেন ভাই দুই বছরের মধ্যে যদি রেজাল্ট না আসে তাহলে কিন্তু চা’বাগানের চাকরীতে চলে যেতে হবে, ফ্যামিলি প্রেশার আছে।" ঢাকায় থিতু হতে চেষ্টার কোন ত্রুটি তিনি করেননি। ৯৭ এর অক্টোবরে বউবাচ্চা নিয়ে ঢাকা চলে এলেন।

পুরস্কার ও সম্মাননা

২০০১ থেকে ২০০৬ পর পর ৬ বছর অ্যালবাম বিক্রির দিক থেকে শীর্ষে ছিলেন আসিফ। তার প্রথম এলবাম ৫.৫ মিলিয়ন কপি বিক্রি হয়েছিল। যা অডিও ইতিহাসে এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ।

About Music

Tuesday, September 15, 2015

Music System



Music, according to the New National Dictionary, means "Art of combining sounds or sequences of notes into harmonious patterns pleasing to the ear and satisfying to the emotions; melody". According to the Great Encyclopaedic Dictionary, this combining of sounds is "for reproduction by the voice or various kinds of musical instruments in rhythmic, melodious and harmonious form so as to express thought or feeling and affect the emotion;" and the word is also used for the "sound so produced," and for ‘written or printed score of musical compositions." Not so technically, it is also used for "pleasant sound, e.g., song of a bird, murmur of a stream, cry of hounds."
In Islam music is called Ghina, and in Shia Sha’riah is counted as one of the ‘great sins’. At first, it may seem unrealistic to ban every "pleasant sound"; but there is no need to be alarmed. The Sha’riah has defined ‘Ghina’ in a different way. In Islam, vocal music means: "Prolongation and vibration of sound with variation of the pitch to such an extent that people may say that ‘he/she is singing’."
It is evident from the above definition that the Sha’riah does not forbid ‘pleasant sounds’; but if someone recites any thing with prolongation of sound and variation of pitch so much so that a common man thinks that he/she is singing, then and only then it will be ‘Ghina’ a


Music Develop



There are plenty of intuitive, self-taught musicians out there who have never learned to read or write music and find the whole idea of learning music theory tedious and unnecessary. However, just like the educational leaps that can come with learning to read and write, music theory can help musicians learn new techniques, perform unfamiliar styles of music, and develop the confidence to try new things

Sunday, September 13, 2015



Cognitive neuroscience of music is the scientific study of brain-based mechanisms involved in the cognitive processes underlying music. These behaviours iCognitive neuroscience of music is the scientific study of brain-based mechanisms involved in the cognitive processes underlying music. These behaviours include music listening, performing, composing, reading, writing, and ancillary activities. It also is increasingly concerned with the brain basis for musical aesthetics and musical emotion. The field is distinguished by its reliance on direct observations of the brain, using such techniques as functional magnetic resonance imaging (fMRI), transcranial magnetic stimulation (TMS), magnetoencephalography (MEG)nclude music listening, performing, composing, reading, writing, and ancillary activities. It also is increasingly concerned with the brain basis for musical aesthetics and musical emotion. The field is distinguished by its reliance on direct observations of the brain, using such techniques as functional magnetic resonance imaging (fMRI), transcranial magnetic stimulation (TMS), magnetoencephalography

Cognitive neuroscience of music is the scientific study of brain-based mechanisms involved in the cognitive processes underlying music. These behaviours iCognitive neuroscience of music is the scientific study of brain-based mechanisms involved in the cognitive processes underlying music. These behaviours include music listening, performing, composing, reading, writing, and ancillary activities. It also is increasingly concerned with the brain basis for musical aesthetics and musical emotion. The field is distinguished by its reliance on direct observations of the brain, using such techniques as functional magnetic resonance imaging (fMRI), transcranial magnetic stimulation (TMS), magnetoencephalography (MEG)nclude music listening, performing, composing, reading, writing, and ancillary activities. It also is increasingly concerned with the brain basis for musical aesthetics and musical emotion. The field is distinguished by its reliance on direct observations of the brain, using such techniques as functional magnetic resonance imaging (fMRI), transcranial magnetic stimulation (TMS), magnetoencephalography (MEG)
(MEG)